Home

About CMMIPM

On 28th December 2005, the founder started to collect TCEs of Meetei community drifting among the Meetei inhabitant areas in Bangladesh and named the museum as “Chauba Memorial Manipuri Intellectual Property Museum”

Events

CMMIPM organizes events to promote the museum to the country and the world. The main objective of such events is to spread the cultural heritage among general people. In future more initiatives are coming for promotion.

Collections

There are a very good number of collection of intellectual properties in the museum. Among them, bamboo and cane products, metallic products, weaving products, wooden products, musical instruments etc are addressable.

News Updates

Website Launching Ceremony & Cultural Program

On 1st October 2020, the website for Chauba Memorial Manipuri Intellectual Property Museum (CMMIPM) at Moulvibazar, Bangladesh was launched virtually.

H Tonubabu is the founder and director of the museum which was opened on May 7, 2007.

Among others, the programme was attended by H Tonubabu; Ng Uttam Singh, Art and Culture, Director; social and cultural activist, Rakesh Naorem; Manipuri poets Hamom Promud;  Sanaton Hamom; AK Seram; Dr Sihab Shahriar; Swapan Nath, Dy Director, NAEM and L Jyanta Singh, convenor Manipuri Cultural Complex Bangladesh.

TV News about CMMIPM

Among the environment of ethnic and cultural diversity, a unique and natural charming Manipuri village of Songaon (Hamom Khul), is home to a one-of-its-kind called the ”Chauba Memorial Manipuri Intellectual Property Museum“. This museum is dedicated to Hamom Chauba, paying tribute to his contribution towards the social life of Meetei or Manipuri community.

It is a museum of Traditional Cultural Expressions (TCEs) of Manipuri community in Bangladesh. The museum of this kind is the first and only one museum in Bangladesh and abroad. The objective of the museum is to protect intellectual properties rights of Manipuri community.

Visitors Comments

Thank you for telling me more about the manipuri life.Its really interesting to learn about it.I hope you can add more things to your collection.So people from other parts of the world can learn about it too. And I hope a lot of people will visit here in the future.

সাহিত্য অকাদেমির অন্যতম কর্মকান্ড হচ্ছে লোক সাহিত্য ও সংস্কৃতির সংরক্ষণ, প্রসার এবং প্রচার সুবৃদ্ধি করা যাতে পরবর্তী প্রজন্ম তাদের পূর্বপুরুষের জীবন ধারনের পদ্ধতি এবং ব্যবহারিক দিক সম্বন্ধে সম্যক ধারনা লাভ করতে পারে। চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল মিউজিয়াম এর একমাত্র উদ্যোক্তা হামোম তনুবাবুর সম্পূর্ণ একক প্রচেষ্টায় এরকম একটি সংগ্রহশালা প্রতিষ্ঠা করে শুধুমাত্র মনিপুরী ঐতিহ্যের পরম্পরাকে প্রসারিত করছে না, সমগ্র বিলুপ্তপ্রায় সংস্কৃতিকে আংশিকভাবে হলেও সকলের গোচরে আনা এবং তার ঐতিহাসিক গুরুত্বকে উপলব্ধ করাতে সক্ষম হয়েছেন। আগামী দিনে তাঁর এই প্রচেষ্টা আর ও বিস্তার লাভ করবে এবং সমাজ তার দ্বারা উপকৃত হবে। তার এই প্রয়াসের সাফল্য কামনা করি।

I am very glad to see such private initiative establishing a museum by Hamom Tanubabu, which already added to the nations cultural and social assets. Wish the museum will develop more and more in future.

কাকা,

আপনার এ মিউজিয়াম, এটি নিঃসন্দেহে একটি ভালো। প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই এরকম একটি প্রশংসনীয় কাজের উদ্যোগের জন্য। আসলে মনিপুরী সম্প্রদায় সম্পর্কে আমরা অজ্ঞ ছিলাম। কিন্তু মনিপুরী সম্প্রদায়ে এসে আমরা অভিভূত। আতিথেয়তা আপ্যায়নে আপনারাও অসাধারন। আমরা আপনার এই মিউজিয়ামের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি ।

একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। অভাবনীয় বটে। নিভৃত পল্লীতে এরকম আলোকিত মানুষ বাস করেন বলেই ব্যক্তি উদ্যোগে এরকম মহতি একটি উদ্যোগ নেয়া সম্ভব হয়েছে। আমি তাঁর ভূয়োসী প্রশংসা করছি। প্রত্যাশা করছি যাদুঘরটি একদিন সমৃদ্ধশালী যাদুঘরে পরিনত হবে এবং সংস্কৃতি রক্ষায় কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।

আজ মনিপুরী সম্প্রদায়ের নববর্ষ ‘চৈরাউবা কুম্মৈ’ এর অনুষ্ঠানে যোগদান উপলক্ষে ছনগাঁও চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়ামটি পরিদর্শন করি। বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃতাত্বিক জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে মনিপুরী সম্প্রদায় শুধু বাংলাদেশেই নয়; ভারতীয় উপ-মহাদেশে এক-অনন্য বৈশিষ্ট্যের দাবীদার। তাদের উল্লেখযোগ্য স্মৃতির স্মারক হিসেবে এ মিউজিয়ামে রক্ষিত বিভিন্ন দ্রব্য সামগ্রী দেখে এবং এগুলোর গুরুত্ব সম্পর্কে হামোম তনুবাবুর তথ্যপূর্ণ উপস্থাপনায় মনিপুরী সম্রদায়ের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে সম্যক অবহিত হতে পেরে আম অত্যন্ত গর্বিত বোধ করছি। আমি মনিপুরী সম্প্রদায়ের এ শুভক্ষণে তাদের কল্যান ও উত্তরোত্তর উন্নতি কামনা করছি।

Thank you oja so much for preserving our culture and tradition in Bangladesh. I hope the meseum will help the upcoming generation in opening their eyes to have more understanding of their own roots.

May oja keep doing great works and make it more bigger and collect more items. I will visit again in coming future.

একটি জাতির ঐতিহ্য রক্ষায় হামোম তনুবাবুর যে চেষ্টা, তা সফল হলে সকল জাতির জন্য তা মঙ্গলজনক। ইতিহাস সমৃদ্ধ হবে। ভবিষ্যতে মানবজাতির জন্য দিকনির্দেশনা হয়ে থাকবে। আমি এ সংগ্রহশালার দীর্ঘায়ু কামনা করি।

আমি অদ্য রোজ বৃহস্পতিবার ১৭ এপ্রিল ২০০৮ ইং কমলগঞ্জ থানার ৭ নং আদমপুর ইউনিয়নের ছনগাঁও গ্রামের হামোম তনুবাবুর নিজস্ব বাড়িতে প্রতিষ্ঠিত মিউজিয়াম পরিদর্শন করি এবং নিজেকে ধন্য মনে করেছি যে আমি উনার সাথে পরিচিত হওয়ায়। উনি যে মিউজিয়ামটি প্রতিষ্ঠিত করেছেনে এবং যেসকল পুরনো ঐতিহাসিক জিনিসগুলো সংরক্ষণ করে রেখেছেন সেজন্যে আমি যুক্তরাজ্যবাসীর পক্ষ থেকে আমি ধন্যবাদ জানাই এবং কামনা করি ভবিষ্যতে যেন এই মিউজিয়ামটি একটি উদাহরণ হয়ে থাকে।

নিজের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্যে জনাব হামোম তনুবাবুর এই সুংগ্রহশালা এক অনিন্দ্য সুন্দর প্রচেষ্টা। এই সংগ্রহশালাটি ঘুরে মনিপুরী ইতিহাস ও সংস্কৃতি সম্পর্কে একটি সাবলীল ধারণ পাওয়া যায়। জনাব তনুবাবু মহোদয়ের প্রাজ্জল উপস্থাপন এই সংগ্রহশালা এর অনন্য সম্পদ। ভবিষ্যতে এই সংগ্রহশালা সরকারি-বেসরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় উন্নত হবে এই কামনা করি। তনুবাবুর মতন আরো আলোকিত প্রাণ ছড়িয়ে পড়ুক তার নিজের ইতিহাস সংস্কৃতির সংগ্রাহক হিসেবে। এই ইন্টেলেকচুয়াল মিউজিয়াম জাতীয় পর্যায়ে মর্যাদা লাভ করুক এই কামনায়।

আজ সকালে শ্রী হামোম তনুবাবুর ব্যক্তিগত সংগ্রহশালা দর্শন করি। তিনি তার ব্যক্তিগত আগ্রহে অতি চমত্‌কার এই সংগ্রহশালা গড়ে তুলেছেন যা সত্যিই প্রশংসনীয়। তার এ কাজে সম্পৃক্ত কর্তৃপক্ষের আনুকুল্য পাওয়া গেলে এটিকে আরো উন্নতির দিকে নিয়ে যাওয়া যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

অদ্য ০৪/০১/১৯ ইং তারিখে ,দুপুরে আমি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মনিপুরী ছাত্রী শ্রদ্ধেয় হামোম তনুবাবু কাকার বাড়িতে, উনার নিজের প্রতিষ্ঠিত “চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম” পরিদর্শন করতে আসি। মনিপুরীদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস এবং ব্যক্তিত্বকে তুলে ধরা সবার সামনে, যেটা কিনা শুধামাত্র বাংলাদেশেই নয় বরং দেশের বাইরে এবং গোটা পৃথিবীর সামনে এক ধরনের বড় পদক্ষেপ। এরকম বড় পদক্ষেপ নেয়ার জন্য উনার সাহসিকতা, চরম ইচ্ছাশক্তি এবং বিশ্বাসকে বিনম্রভাবে শ্রদ্ধা করি। উনার এই মহতি উদ্যোগের জন্যে উনাকে জানাই অনেক শুভকামনা এবং আন্তরিক অভিনন্দন। উনার যেন এই জাদুঘর অন্যরকম এক পরিবর্তন এনে দেয় আমাদের সমাজে এরকম বিশ্বাস নিয়ে উন্নতি কামনা করছি।

আপনার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

খুবই ভিন্নধর্মী অসাধারণ একটি উদ্যোগ।

মনিপুরী সংস্কৃতিকে জানার জন্যে নতুন প্রজন্মের কাছে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। আমরা এরকম দূর্লভ কমিউনিটি মিউজিয়াম আগে কখনো দেখিনি। আমরা এর সর্বোচ্চ সফলতা কামনা করছি এবং আপনি যেন এটিকে সফলভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে পারেন সেজন্যে আমরা সকলে বিধাতার কাছে কামনা করছি।

ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত এই মিউজিয়াম মনিপুরী জ়াতির ইতিহাস,ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও জীবনধারার সুমহান কীর্তিকে সযত্নে সংরক্ষণ করবে। আগামী প্রজন্মকে নিজ জাতি সম্পর্কে কৃষ্টি, সভ্যতা ও স্বকীয়তা সম্পর্কে অবহিত করতে এই মিউজিয়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। হামোম তনুবাবু যে প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন এই থেকে আমি নিজেও অবাক হলাম অনেক কিছু জানতে পেরে। অনেক কৃতজ্ঞতা তনুবাবুর কাছে ।

একটি জাতির অস্তিত্ব টিকে থাকে ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্য এর উপর ভিত্তি করে। ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি হারিয়ে গেলে জাতি হয়ে পড়ে বিপন্ন। মনিপুরী জাতির ইতিহাস, ঐতিহ্যকে বিপন্নের হাত থেকে রক্ষা করার জন্যে-টিকিয়ে রাখার জন্য একজন নিবেদিতপ্রাণ নিঃস্বার্থ মানুষ হিসেবে সে কাজটিই করেছেন হামোম তনুবাবু। ব্যক্তিগত উদ্যোগে এই ধরনের অমূল্য অবদান রাখার মতো মানুষ বর্তমান সময়ে বিরল। “চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম” বাংলাদেশে এক অনন্য উদাহরণ। এই উদ্যোগকে শুধুমাত্র সাধুবাদ দিয়েই নিজেও প্রাণিত হলাম। ভবিষ্যত আলোকিত সমাজ বিনির্মানে এই উদ্যোগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই উদ্যোগ আরো আলোর মুখ দেখুক এই আমার একান্ত প্রত্যাশা।

একটি স্কুলের ৬২ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কমলগঞ্জের আদমপুরে এসেছিলাম। গত সন্ধ্যায় হামোম তনুবাবুর সঙ্গে মনিপুরী সম্প্রদায়ের ইতিহাস-সংস্কৃতি-ঐতিহ্য সম্পর্কে নানা আলোচনার এক পর্যায়ে এই অভিনব জাদুঘর সম্পর্কে জানতে পারি। আজ হামোম তনুবাবুর সংগ্রহ দেখে অভিভূত হলাম। নিজেদের ঐতিহ্যের প্রতি তার এই অনুরাগ সত্যি প্রশংসনীয়।

Dear Hamom Tanubabu,

It was a pleasure to meet you and I appreciate all the help. You provide in capturing some beautiful photographs. Shongaon is such a beautiful place-like a lost paradise. I hope you have great success with the museum and that it becomes known to many people have and around the world. You are very7 kind and so is your whole family. Thank you again for your generosity.

আমি স্ববান্ধব এখন অবস্থান করছি, আদমপুরের ছনগাঁও। এখানে এসেছি, দুজন সুহৃদ ,তনুবাবু হামোম এবং কবি সনাতন হামোম এর আন্তরিক আহ্ববানে।

এখানে আসার মূখ্য উদ্দেশ্য ছিল একটি মনিপুরী যাদুঘরের উদ্ভোধন, যার নাম “চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম।”

আমি বিশ্বাস করি, যে পদক্ষেপ আজ এখানে নেওয়া হলো, তা সম্মিলিত মানবিক প্রচেষ্টায় একটি মানবিক সভ্যতা দেশ বিদেশে স্বীকৃতি লাভ করবে।

প্রতিষ্ঠাতা হামোম তনুবাবুকে ব্যক্তিগতভাবে আমি চিরায়ত শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি।

I am so glad to see the “Chauba Memorial Manipuri Intellectual Property Museum” of respected Hamom Tanubabu of Kamalganj. I wish to long live museum and Tanubabu. Thank you so much to share the pleasure.

God bless your Museum

It is amazing that the museum has collected some historical evidence/architects of Manipuri.I have been enlightened by his museum. I am proud of his cultural heritage. Best wishes…

দেশের অন্যতম আদিবাসী জনগোষ্ঠী মনিপুরী সম্প্রদায়ের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংরক্ষণের এই প্রয়াস সত্যিই প্রশংসার দাবীদার। দেশের প্রত্যন্ত এই জায়গায় এমন একটি জাদুঘর সত্যিই অবাক করেছে আমাকে। আপনাদের এই উদ্যোগকে দেশের সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো আমার পক্ষ থেকে। সবশেষে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই যাদুঘরের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে।

আমি এই মিউজিয়ামটি দেখে আবেগাপ্লুত। এটি জাতিতাত্ত্বিক লুকায়িত জ্ঞান, গবেষণা ও প্রদর্শনের একটি সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা বলে মনে করি। বিধায় মিউজিয়ামটির উত্‌কর্ষতা বৃদ্ধি ও সংগ্রহ আরো উন্নত ও তথ্যপূর্ণ করার অনুরোধ জানাই। পাশাপাশি বৃহত্তর বাংলাভাষীদের সামনে তুলে ধরার জন্যে নতুন নতুন উদ্যোগ নেওয়া হোক। “বহুজাতির বাংলাদেশ” বিনির্মানে রাষ্ট্রের সহযোগিতা কাম্য।

“চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম” এর উদ্যোক্তা জনাব হামোম তনুবাবুকে আন্তরিক ধন্যবাদ। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে গড়ে তোলা এ প্রতিষ্ঠানটির সাফল্য কামনা করি।পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির সম্প্রসারণে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা প্রত্যাশা করি।

মনিপুরী সম্প্রদায়ের এক উজ্জ্বল সংরক্ষণশালার নাম “চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম” যাত নৈপথ্যে রয়েছেন হামোম তনুবাবু। যেখানে একই সাথে এই সম্প্রদায়ের অতীত, বর্তমানের দেখা পাওয়া যায়। যেখানে প্রতি মুহুর্তে প্রতিটি উপকরণ আমাদেরকে তাদের উজ্জ্বল সাংস্কৃতিক চেতনাকে মনে করিয়ে দেয়। এই সম্প্রদায়ের সাথে মিশতে পেরে আমি গর্বিত এবং তাদের আচার, আচরণ এবং আতিথেয়তা পেয়ে আমি মুগ্ধচিত্তে বলতে চাই বাঙালি মানেই চমক। বাঙালি মানেই নতুন কিছুর সাথে পরিচিত হওয়ার এক উজ্জল সম্ভাবনা।

সর্বশেষ বলতে চাই এই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ব্যবহৃত অনেক পন্থাকে তরুদের সাথে তথা সমগ্রদেশের মানুষের সাথে এক এবং অভিন্নভাবে পরিচিত করিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে আরো সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে উঠবে এটাই আমার, আমাদের একান্ত কাম্য হউক।

“যুগ যুগ ধরে বেঁচে থাকুক তাদের শিল্প, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য ।

মনিপুরী সাহিত্য, সংস্কৃতি ও পুরোনো ঐতিহ্যের সাথে পরিচিত হলাম খানিকটা। হামোম তনু বাবু আংকেল এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টা মনিপুরী সংস্কৃতিকে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে আরো বেশি পরিচিত করুক এই কামনায়। সংগ্রহশালাটি মিনি যাদুঘর এর মর্যাদা লাভ করুক।

মনিপুরী সংস্কৃতির ধারক এই ঐতিহ্যশালা দেখার সৌভাগ্য হঠাত্‌ করেই ঘটে গেল। এখানে না আসলে জানতাম তাদের প্রাচীন ঐতিহ্য।এই সংগ্রহকে ধারন করার যে প্রচেষ্টা তাকে সাধুবাদ জানাই।UNO আশেকুল হক, UP চেয়ারম্যান মোঃ আবদাল হোসেন, ইত্তেফাক প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম মুহিবসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। তারা সকলেই আমার মতই মুগ্ধ। এই প্রাচীন ধর্মের (সানামাহীজম) ধারক জনাব হামোম তনুবাবুকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সেই সাথে ধন্যবাদ জানাই ভানুবিল মাঝেরগাও ট্যুরিজমের প্রতিষ্ঠাতা নিরঞ্জন সিংহ চৌধুরীকে এইখানে আসার জন্য উত্‌সাহ প্রদান করার জন্য।

“Chauba Memorial Manipuri Intellectual Properties Museum”. Its a wonderful and precious collection. I appreciate and proud of Tanu babu for this work. I wish him and his community all the best.

পুন্সিগী তৌফম থোকপা থবকনি। মিউজিয়াম অসিননি-মনিপুরী খুন্নাইবু বাংলাদেশকী লমাহিদতা নত্তনা মালেমদা শক তাক্কদৌরিওবসি। মীতৈ পুমনামকনা য়োকখতফম থোকই।

Thank you very much for your kindness and generosity in showing us your community, museum and beautiful countryside. It has been a pleasure to share time with you in your beautiful village. It has been a rare opportunity for us to see Manipuri cultural museum and most interesting and enjoyable. Thank you and all the best for your future endeavours.

যাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা হামোম তনুবাবু দাদার সাথে প্রথম পরিচয় সেই ১৯৯৬ সালে। তখন তিনি মনিপুরী সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন এই অঞ্চলে। এরপর ২০০৫/০৬ সালে যখন দেখা হয় তিনি মনিপুরী সংস্কৃতির জনগোষ্ঠীভিত্তিক যাদুঘরের কাজ সবে শুরু করেছেন। আজ ১৫ বছর পর আবার দেখা হলো। আমাদের সাক্ষাতে যাদুঘরের এই শ্রীবৃদ্ধি দেখে অদ্ভুত ভাল লাগায় মনটা ভরে গেল। দেশের কোথাও আর এধরনের যাদুঘর বোধহয় নেই। যাদুঘরটির উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে,আরো প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ ঘটবে এই শুভকামনায়।

এমন চমৎ‌কার একটি সংগ্রহশালার প্রশংসা না করলেই নয়। মনিপুরীদের ঐতিহ্য রক্ষার জন্য তনুবাবুর এই প্রচেষ্টা নিঃসন্দেহে যুগোপযোগী। এমন প্রচেষ্টার জন্য তাঁকে সাধুবাদ জানাই।

মনিপুরীদের ঐতিহ্য আর সমৃদ্ধ সংস্কৃতির কথা আগে কেবল শুনতাম। এবার রাসমেলায় এসে সবার সাথে মিলে এবং সর্বশেষ তনুবাবুর এই বিরল সংগ্রহশালায় এসে সেই শোনা কথাটা আরো পোক্ত হল।সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে ইতিহাস-ঐতিহ্য আর স্বজাতির অস্তিত্বের চিহ্নগুলো সংগ্রহ করে রাখার চেষ্টা সত্যিকার অর্থেই প্রশংসনীয়।এক্ষেত্রে শ্রদ্ধাস্পদ তনুবাবু বিশেষ ধন্যবাদ কিংবা প্রশংসা পেতেই পারেন।এই মিউজিয়ামে সংরক্ষিত বেশ কিছু জিনিসের বিরল প্রত্নত্বাত্ত্বিক মূল্য রয়েছে বলেই আমার বিশ্বাস।মনিপুরীদের জানতে হলে তাদের ব্যবহৃত ইকুইপমেন্ট,পোষাক-আশাক ও দৈনন্দিন ব্যবহার্য পুরনো আসবাবগুলো দেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।কাঠের তৈরি বেশ কিছু জিনিস দেখে মনিপুরীদের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যায়।এই স্বল্প পরিসরের মিউজিয়ামের মূল্যবান আয়োজন দিনে দিনে আরো সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে-আমি এ প্রত্যাশাই করি …

আমি কুমার সরকার LGSP-2 অডিট ম্যানেজার হিসেবে ৭নং আদমপুর ইউনিয়ন পরিদর্শন করি। আর এ সুযোগে মনিপুরী সম্প্রদায়ের কালচারাল মিউজিয়াম পরিদর্শন করি। সত্যিকার অর্থে আমি আনন্দিত,আবেগ আপ্লুত। প্রকৃতির অতি কাছে থাকা বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে মনিপুরী অন্যতম। তাদের ব্যতিক্রমী সংস্কৃতি আমাকে অনেক আনন্দ দিয়েছেন।

আমি অত্র সম্প্রদায়ের (মনিপুরী) সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি।

“চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম” দেখতে এসে অনেক বছরের পুরোনো ইতিহাসে ফিরে গেলাম। সংরক্ষিত জিনিসগুলো খুবই দুর্লভ এবং অতিতের সামাজিক ব্যবস্থার প্রতিফলক। আমি এই মিউজিয়ামের সার্বঙ্গীন সাফল্য কামনা করি। পাশাপাশি বিভিন্ন শিল্পীদের দ্বারা পরিবেশিত মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি চমত্‌কারভাবে উপভোগ করেছি। সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।

ঙসি তাং ১৭-০২-১৭ কী অয়ুক পুং ১০তাবা মতমদা লাইগী থৌজ়ালদগী হামোম গী খুলদা লৈবা “চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম” য়েংবাদা নুংঙাই ফাওজৈ। অদুগা লোইন্না

‘চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম’ পরিদর্শন করলাম। মনিপুরী জাতিসত্ত্বার ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে এ মিউজিয়াম উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।

নিদর্শনগুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। হাতের কাজ করা পোষাকগুলো সত্যিই অসাধারণ। তবে সরকারী অনুদান পেলে আশা করি এটি আরো সমৃদ্ধ করা সম্ভব। শুভকামনা থাকলো মনিপুরী জনগোষ্ঠীর জন্য। তাদের সমৃদ্ধ জীবন কামনা করছি। শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।

হাজার বছরের ঐতিহ্য, কৃষ্টি ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সমন্বয়ে গঠিত আমাদের এই বাঙালি জাতিস্বত্তা। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জীবনধারা, সংস্কৃতির মানুষের সমন্বিতভাবে বসবাস আমাদের এই অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে। ব্যতিক্রমী উদ্যোগ হামোম তনুবাবুর “চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইণ্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম” পরিদর্শন করে মনিপুরী সম্প্রদায়ের জীবনধারা, কৃষ্টি, সংস্কৃতির, আতিথেয়তার এক সম্যক জ্ঞান লাভ করলাম। হামোম তনুবাবুর এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ আরো সমৃদ্ধ হোক এই কামনা করি।

“চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম” দেখে খুব ভাল লাগলো। এ উদ্যোগ আরও সংক্রামিত হোক। এর মাধ্যমে মনিপুরী সম্প্রদায়ের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে কিছু ধারনা লাভ করতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি।

হামোম তনুবাবুর জন্যে দোয়া ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।

হামোম তনুবাবুর উদ্যোগে গঠিত “চাউবা মেমোরিয়াল মনিপুরী ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি মিউজিয়াম” ঘুরে দেখলাম। মিউজিয়ামটি বেশ সুন্দর। মনিপুরীদের ব্যবহৃত জিনিসপত্র, কাপড়-চোপড়, তাদের সংস্কৃতির বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সজ্জিত। খুব ছোট পরিসরে ব্যক্তিগত উদ্যোগে পরিচালিত হচ্ছে। এর উত্তোরত্তর সাফল্য কামনা করছি।

I am very much impressed to visit the museum ‘Chauba Memorial Manipuri Intellectual Property Museum’ at Songaon, Adompur, Kamalganj, Dist; Maulvibazar, Bangladesh. It is rare case that someone tried to preserve the valuable items related to culture and traditions of its own identity. Member of this generation should visit the place and recall its own root and origin.

Copyright © 2020 Chauba Memorial Manipuri Intellectual Property Museum. All rights reserved.